এ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর আইফোনের ক’দিন আগে দশ বছর হলো। এই ঘটনার মধ্য
দিয়ে ডিভাইসটির বন্ধুর পথে যাত্রা শুরুর স্মৃতি জেগে উঠে যে যাত্রার শেষ
হয় স্মার্টফোন বিপ্লবের সূত্রপাতে। এখন সেই বিপ্লবের এখান থেকে কোথায়
উত্তরণ ঘটবে তা নিয়েই সবার কৌতূহল জাগছে।
২০০৭
সালের ২৯ জুন যাত্রা শুরুর দিন থেকে এ পর্যন্ত আইফোন বিক্রি হয়েছে এক শ’
কোটিরও বেশি। প্রথম যে আইফোনটি ছাড়া হয় তাতে কোন এ্যাপ স্টোর ছিল না এবং
সেটা এটি এন্ড টি ইনকর্পোরেটেড নেটওয়ার্কে সীমাবদ্ধ ছিল। আজকের ভার্সনের
তুলনায় সেই আইফোনের কার্যক্রম ছিল সীমিত।
এ্যাপলের এই ডিভাইসটির
উদ্ভাবকদের অন্যতম টনি ফ্যাডেল এক সাক্ষাতকারে বলেন, আইফোনের প্রথম বছরের
ব্যবসায় মডেলটি ছিল একটা বিপর্যয়। দ্বিতীয় বছরে এর মূল সমস্যার দিকে দৃষ্টি
নিবদ্ধ করে সমস্যার সমাধান করা হয়।
এক দশক আগে প্রধান নির্বাহী
স্টিভ জবসের নেতৃত্বে এ্যাপল আইপড দিয়ে কম্পিউটারের বাইরেও প্রসারিত হওয়া
সত্ত্বেও এ্যাপলের কিছু কিছু সরবরাহকারীর কাছে আইফোনের ধারণাটাই ছিল এক
বিস্ময়। পরের বছর অর্থাৎ ২০০৮ সালে এ্যাপল এ্যাপ স্টোর চালু করলে আইফোন
সসভাল বাজার পায় এবং এর বিক্রি জমে ওঠে। এ্যাপ স্টোর চালু হওয়ার ফলে
ডেভেলপাররা তাদের মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও পরিবেশন করার সুযোগ পায় এবং
এ্যাপল তাদের এই আয় থেকে একটা অংশ কেটে নেয়। দশ বছর পর সার্ভিস রেভিনিউ
এ্যাপলের প্রবৃদ্ধির একটা গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত বছর এই
খাত থেকে এ্যাপলের আয় হয়েছে ২ হাজার ৪৩০ কোটি ডলার।
নতুন মডেল
এ্যাপলের
ভক্ত, গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীরা এখন দশম বার্ষিকীর আইফোন ৮এর দিকে তাকিয়ে
আছে সেটি আগামী শরতে বাজারে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের মনে প্রশ্ন,
আইফোন ৮-এ কি যথেষ্ট নতুন নতুন বৈশিষ্ট্য থাকবে যাতে করে নতুন প্রজন্ম ঝটপট
এ্যাপলের দিকে ঝুঁকে পড়ে। নতুন আইফোনে থ্রি ডি ম্যাপিং সেন্সর থাকতে পারে,
‘অগমেন্টেড রিয়েলিটি’ এ্যাপস থাকতে পারে যা ভার্চুয়াল ও বাস্তব জগতকে
একীভূত করবে। তা ছাড়া অর্গানিক এলইডিযুক্ত নতুন ডিসপ্লে থাকবে যা হবে
হাল্কা ও স্থিতিস্থাপক। ব্ল্যাকবেরি ও মাইক্রোসফট ডিভাইসগুলোর দ্বারা
বহুলাংশে অধিকৃত একটা বাজারে ঢোকার এক দশক পর আইফোন এখন গুগলের এনড্রয়েড
সফটওয়্যার দ্বারা চালিত ফোনের সঙ্গেই প্রধানত প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। এই
সফটওয়্যার স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স ও সারা বিশ্বের অন্যান্য ম্যানুফেকচারের
কাছে পরিবেশিত। যদিও বিশ্বের বেশিরভাগ স্মার্টফোন এখন এনড্রয়েড দ্বারা
চালিত তার পরও এ্যাপল এই শিল্পের বেশিরভাগ মুনাফা তুলে নেয় সাধারণত তাদের
বেশি দামের ডিভাইসের কারণে। সারা বিশ্বে এখন ২শ’ কোটিরও বেশি লোকের
স্মার্টফোন আছে। এটাই হলো এ্যাপলের সাফল্যের নিদর্শন।
এ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর আইফোনের ক’দিন আগে দশ বছর হলো। এই ঘটনার মধ্য
দিয়ে ডিভাইসটির বন্ধুর পথে যাত্রা শুরুর স্মৃতি জেগে উঠে যে যাত্রার শেষ
হয় স্মার্টফোন বিপ্লবের সূত্রপাতে। এখন সেই বিপ্লবের এখান থেকে কোথায়
উত্তরণ ঘটবে তা নিয়েই সবার কৌতূহল জাগছে।
২০০৭ সালের ২৯ জুন যাত্রা
শুরুর দিন থেকে এ পর্যন্ত আইফোন বিক্রি হয়েছে এক শ’ কোটিরও বেশি। প্রথম যে
আইফোনটি ছাড়া হয় তাতে কোন এ্যাপ স্টোর ছিল না এবং সেটা এটি এন্ড টি
ইনকর্পোরেটেড নেটওয়ার্কে সীমাবদ্ধ ছিল। আজকের ভার্সনের তুলনায় সেই আইফোনের
কার্যক্রম ছিল সীমিত।
এ্যাপলের এই ডিভাইসটির উদ্ভাবকদের অন্যতম টনি
ফ্যাডেল এক সাক্ষাতকারে বলেন, আইফোনের প্রথম বছরের ব্যবসায় মডেলটি ছিল
একটা বিপর্যয়। দ্বিতীয় বছরে এর মূল সমস্যার দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে সমস্যার
সমাধান করা হয়।
এক দশক আগে প্রধান নির্বাহী স্টিভ জবসের নেতৃত্বে
এ্যাপল আইপড দিয়ে কম্পিউটারের বাইরেও প্রসারিত হওয়া সত্ত্বেও এ্যাপলের কিছু
কিছু সরবরাহকারীর কাছে আইফোনের ধারণাটাই ছিল এক বিস্ময়। পরের বছর অর্থাৎ
২০০৮ সালে এ্যাপল এ্যাপ স্টোর চালু করলে আইফোন সসভাল বাজার পায় এবং এর
বিক্রি জমে ওঠে। এ্যাপ স্টোর চালু হওয়ার ফলে ডেভেলপাররা তাদের মোবাইল
এ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও পরিবেশন করার সুযোগ পায় এবং এ্যাপল তাদের এই আয় থেকে
একটা অংশ কেটে নেয়। দশ বছর পর সার্ভিস রেভিনিউ এ্যাপলের প্রবৃদ্ধির একটা
গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত বছর এই খাত থেকে এ্যাপলের আয় হয়েছে
২ হাজার ৪৩০ কোটি ডলার।
নতুন মডেল
এ্যাপলের ভক্ত, গ্রাহক ও
বিনিয়োগকারীরা এখন দশম বার্ষিকীর আইফোন ৮এর দিকে তাকিয়ে আছে সেটি আগামী
শরতে বাজারে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের মনে প্রশ্ন, আইফোন ৮-এ কি
যথেষ্ট নতুন নতুন বৈশিষ্ট্য থাকবে যাতে করে নতুন প্রজন্ম ঝটপট এ্যাপলের
দিকে ঝুঁকে পড়ে। নতুন আইফোনে থ্রি ডি ম্যাপিং সেন্সর থাকতে পারে,
‘অগমেন্টেড রিয়েলিটি’ এ্যাপস থাকতে পারে যা ভার্চুয়াল ও বাস্তব জগতকে
একীভূত করবে। তা ছাড়া অর্গানিক এলইডিযুক্ত নতুন ডিসপ্লে থাকবে যা হবে
হাল্কা ও স্থিতিস্থাপক। ব্ল্যাকবেরি ও মাইক্রোসফট ডিভাইসগুলোর দ্বারা
বহুলাংশে অধিকৃত একটা বাজারে ঢোকার এক দশক পর আইফোন এখন গুগলের এনড্রয়েড
সফটওয়্যার দ্বারা চালিত ফোনের সঙ্গেই প্রধানত প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। এই
সফটওয়্যার স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স ও সারা বিশ্বের অন্যান্য ম্যানুফেকচারের
কাছে পরিবেশিত। যদিও বিশ্বের বেশিরভাগ স্মার্টফোন এখন এনড্রয়েড দ্বারা
চালিত তার পরও এ্যাপল এই শিল্পের বেশিরভাগ মুনাফা তুলে নেয় সাধারণত তাদের
বেশি দামের ডিভাইসের কারণে। সারা বিশ্বে এখন ২শ’ কোটিরও বেশি লোকের
স্মার্টফোন আছে। এটাই হলো এ্যাপলের সাফল্যের নিদর্শন।


Slots Casinos & Gambling Apps - MapYRO
ReplyDeleteWith 17 different types of Slots games, there 구미 출장샵 are two main types of games to choose 구미 출장샵 from: 제주 출장샵 slots. A player 청주 출장샵 will 양산 출장샵 choose from four or more